প্রচুর মাত্রায় ক্যালসিয়াম থাকার কারণে লাল চিনি খেলে হাড় শক্তপোক্ত হয়। সেই সঙ্গে দাঁতের স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটে। ক্যাভিটি এবং ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হওয়ার আশঙ্কাও দূর হয়।
▶ আখের অ্যাটিঅক্সিডেন্ট ক্যানসার প্রতিরোধ করে এবং শরীরের ভেতরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান বের করে দেয়।
আখের অ্যাটিঅক্সিডেন্ট ক্যানসার প্রতিরোধ করে এবং শরীরের ভেতরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান বের করে দেয়।
▶ লিভার সুস্থ রাখে।
▶ জন্ডিসের প্রকোপ কমায়।
▶ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
▶ আখে থাকা অ্যালকেলাইন প্রপাটিজ গ্যাস-অম্বলের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
▶ শরীরে মিনারেল তথা খনিজ পদার্থের চাহিদা পূরণ করে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে, যা স্ট্রোক প্রতিরোধ করে।
▶ শরীরের ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে।
লাল চিনি রিফাইন বা পরিশোধন করতে গিয়ে ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন, এনজাইম এবং অন্যান্য উপকারী পুষ্টি উপাদান দূর হয়ে যায়। চিনি পরিশোধ করতে ব্যবহার করা হয় সালফার এবং হাড়ের গুঁড়া।
অনেকগুলো উপকারী বা বিধব্বংসী দিক থাকার কারণেই ড. উইলিয়াম কোডা মার্টিন সাদা চিনিকে ‘বিষ’ বলেছেন। তাই সাদা চিনি বাদ দিয়ে তিনি লাল চিনি খাওয়ার ওপর জোর দিয়েছেন।
আসুন আমরা সবাই সাদা চিনির পরিবর্তে লাল চিনি ব্যবহার করি, সুস্থ থাকি।
হাতে তৈরি লাল চিনি দেখতে কেমন??
বাজারের প্রচলিত লাল চিনির সাথে এটার পার্থক্য কোথায়? জেনে নিন বিস্তারিত,,,
মিলের তৈরি লাল চিনি সাদা চিনির মতই প্রায়, মেশিনে তৈরি স্ফটিক, দানাধার,,, শতভাগ ক্যামিকেল মুক্ত না ঐটা,, অন্য দিকে হাতের তৈরি আখের রসের লাল চিনি তে কোন ক্যামিকেল বা অন্য কিছু ব্যবহার করা হয় না,, সরাসরি আখের রস থেকে কৃষকের হাতে তৈরি হয়,,,
দেখতে চিনি মিলের লাল চিনি থেকে সম্পুর্ন আলাদা,, হাতে তৈরি চিনি দানাদার হয় না!!
“সফ্ট গুড়া এবং ভঙ্গুর ছোট ছোট গুটি” এই দুইয়ের সমন্বয়ে এটি,, এবং অরিজিনাল চিনিতে হালকা আখের খোসার ক্ষুদ্র অংশ পাওয়া যায়, যা চিনির সাথে বহুদিন থেকে হালকা কালচে বর্নের হয়,, তবে এই ক্ষুদ্র কনা গুলো বালি বা ক্ষতিকর কিছু না,, আখের ফাইবার এসব,, যেহতু আধুনিক কোন মেশিন ব্যবহার করা হয় না, তাই চিনিতে আখের ফাইবার দৃশ্যমান,,
আখের রস থেকে হাতে তৈরি লাল চিনির ব্যবহার এখন বেড়েই চলছে,, ভেজাল ক্যামিকেল মুক্ত এই চিনির উৎপাদন দেশে খুব বেশি হয়না এটাও লক্ষনীয়,,
পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে তৈরি করা বলে এই চিনি আপনি নিজের জন্য শতভাগ সেইফ ধরে নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন,,
আখের প্রজাতি ভেদে এই চিনির কালার গাড় বাদামী থেকে কাঁঠালী কালারের দিকে হয়।
আসন্ন রমজানে সাদা চিনির অথবা বাজারের অস্বাস্হ্যকর লাল চিনি না খেয়ে শতভাগ খাটি হাতে তৈরি লাল চিনি খান, সুস্থ থাকুন।
Reviews
There are no reviews yet.